ঝুঁকির মুখে ১০ লাখ উইন্ডোজ গ্রাহক!

freelancing

সম্প্রতি ভেক্ট্রা নেটওয়ার্কসের গবেষকেরা উইন্ডোজ প্রিন্ট স্পুলার প্রসেসে ২০ বছরের পুরনো এক বাগের সন্ধান পাওয়ার দাবি করেছেন। এ বাগ অবৈধ ও ক্ষতিকর ড্রাইভার ডাউনলোড ঠেকাতে পারে না। আর এসব ড্রাইভার ডাউনলোড হলে ক্ষতির সম্মুখীন হয় পুরো নেটওয়ার্ক। ভেক্ট্রার গবেষক নিক বিউচেসনি জানিয়েছেন, ত্রুটি নেটওয়ার্কে প্রবেশ করলে তা আর সুরক্ষিত থাকে না। মেশিনকে প্রভাবিত করে। প্রথম দিকে এ ত্রুটি শনাক্ত করা সম্ভব নাও হতে পারে। ম্যালওয়্যার পরে একটি মেশিন থেকে পুরো নেটওয়ার্কে ছড়িয়ে পড়ে। এ ত্রুটি উইন্ডোজ ৯৫ অপারেটিং সিস্টেমে পরিলক্ষিত হয়েছে বলে ভেক্ট্রার দাবি। এ ত্রুটিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়বে বিভিন্ন কোম্পানিতে ব্যবহৃত বিওয়াইওডি ল্যাপটপ, পাবলিক নেটওয়ার্কে থাকা ব্যক্তিগত ল্যাপটপের যথেচ্ছ ব্যবহার ও করপোরেট নেটওয়ার্ক, যেখানে দলীয় নীতি এ ফিচারে সক্রিয়। কাউকে একটি প্রিন্টার সংযুক্ত করতে বাধ্য করা কৌশলপূর্ণ কাজ হতে পারে। কিন্তু এইচটিটিটি রিকোয়েস্ট ও ব্যবহারকারীকে বিভিন্ন উপায়ে বাধ্য করে অন্য নেটওয়ার্কের মাধ্যমে হামলা চালানোরও উপায় রয়েছে।
এতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে ১০ লাখ উইন্ডোজ পার্সোনাল কম্পিউটার (পিসি)। এসব পিসি উইন্ডোজ ৯৫ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ভিস্তা ও পরবর্তী অপারেটিং সিস্টেমসের জন্য প্যাচ ইস্যু করলেও এর আগের সংস্করণগুলো এখনো ঝুঁকিতে রয়ে গেছে। নেটওয়ার্ক প্রিন্টারের সাথে উইন্ডোজ মেশিন্সের মধ্যের মিথস্ক্রিয়ার ভিত্তিতে এ জটিল ঝুঁকি। স্থানীয় নেটওয়ার্ক অথবা ইন্টারনেটে এ জটিলতা সিস্টেমে ক্ষতিকর কোড চালুর সুযোগ দেয় সাইবার হামলাকারীকে। এটি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ডাউনলোড, ম্যানুয়াল জটিলতা এড়াতে সক্ষম।

কেন বিক্রি হলো ইয়াহু?

142176_153

স্বাধীন কোম্পানি হিসেবে ইয়াহুর অস্তিত্ব আর থাকছে না। সম্প্রতি মার্কিন টেলিকম জায়ান্ট ভেরিজোন ৪.৮৩ বিলিয়ন ডলারে ইয়াহুকে কিনে নিয়েছে। একসময় ইয়াহু ছিল ইন্টারনেট যুগের অন্যতম পথিকৃৎ। প্রতিষ্ঠানটি একসময় ব্যবহারকারীদের কাছে অনেক জনপ্রিয় ছিল। তবে বর্তমান সময়ের বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে শেষ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি ভেরিজনের কাছে বিক্রি হলো। যুক্তরাষ্ট্রের টেলিকম জায়ান্ট ভেরিজন কমিউনিকেশনস ইয়াহুকে কেনার সঙ্গে সঙ্গে
ইয়াহুর ইতিহাসের সমাপ্তি হলো আর ভেরিজন নতুন আরেকটি যুগের শুরু হলো। লিখেছেন আহমেদ ইফতেখার

ইন্টারনেট বিশ্বে এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ইয়াহু অধিগ্রহণ। সম্প্রতি ইয়াহু অধিগ্রহণ করছে ভেরাইজন। ভেরিজন মোবাইলের এই যুগে নিজেদের অবস্থানকে শক্তিশালী করতেই কিনেছে ইয়াহুকে। একটা সময় পর্যন্ত ইন্টারনেটের রাজ্যে রাজত্ব ছিল ইয়াহুর। ইয়াহুর সার্চ ইঞ্জিন বা ইয়াহুর ইমেইল সেবার জনপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। পরবর্তী সময়ে গুগলের কাছে বাজার হারায় ইয়াহু। বেশ কয়েকবারই ব্যবসায়িক কৌশল বদলে ইয়াহু বাজার ধরার চেষ্টা করলেও তাতে খুব বেশি সফল হতে পারেনি তারা। এর আগে ২০০৮ সালে মাইক্রোসফটের প থেকে ইয়াহুকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল ৪ হাজার ৪ শ’ কোটি মার্কিন ডলারের। তাতে নিজেদের বিক্রি করে দিতে তখন রাজি হয়নি ইয়াহু। একটা সময় তাদের সম্পদের মূল্যমান ১২ হাজার ৫ শ’ কোটি ডলারেও পৌঁছায়। কিন্তু সেই জায়গা থেকে কেবল পতন হতে থাকে ইয়াহুর। চার বছর আগে ইয়াহুর সিইওর দায়িত্ব গ্রহণ করেন গুগল থেকে আসা নারী কর্মকর্তা মারিসা মেয়ার। তিনিও ইয়াহুকে সম্ভাবনার জায়গায় পৌঁছে দিতে পারেননি। তবে মারিসা বলেছেন, ‘ইয়াহু এমন একটি কোম্পানি যেটি একসময় বিশ্বকে বদলে দিয়েছে। ভেরিজন ও এওএল-এর সঙ্গে সমন্বিত হয়ে ইয়াহু বিশ্বকে বদলে দেয়ার সেই ধারা অব্যাহত রাখবে।’
বিক্রির পেছনে কারণ
২০০৮ সালে ব্যবসায় শীর্ষে ওঠে ইয়াহু। কিন্তু ধীরে ধীরে তার পতন শুরু হয়। পরিকাঠামোগত পরিবর্তন ও অন্যান্য পরিবর্তন এনেও ফেসবুক ও গুগলের জনপ্রিয়তার সঙ্গে পেরে ওঠেনি প্রতিষ্ঠানটি। সার্চ ইঞ্জিন হোক কিংবা মেল-এর দিক থেকে অনেক এগিয়ে যায় গুগল। বেশ কিছু সিদ্ধান্ত ইয়াহুর পে বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়ায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় টেক্কা দিতে গিয়ে তাম্বলার নামে এক সোশ্যাল ব্লগিং সার্ভিস কিনে ইয়াহু। কিন্তু ফেসবুকের জনপ্রিয়তার ধারেকাছে তো পৌঁছায়নি সেটিও, আদতে এ সাইটকে ফপ বললে অত্যুক্তি করা হয় না। এই লোকসানও কোম্পানির পে যথেষ্ট তিকর হয়।
সময়ের সঙ্গে গুগল ও ফেসবুক যেভাবে নিজেদের পরিবর্তন করেছে, সেইভাবে বিবর্তিত হতে পারেনি ইয়াহু। ফলে জনপ্রিয়তা হারিয়েছে ব্যবহারকারীদের মধ্যে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সব থেকে বেশি বেতনের মহিলা সিইও মারিসা মায়ার কাজ করেন এই প্রতিষ্ঠানে। সবরকম প্রতিকূলতার মধ্যেও তিনি কাজ চালিয়ে গিয়েছেন। এখন যদিও প্রশ্ন উঠছে তার দতা নিয়ে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ইয়াহু যেভাবে পিছিয়ে পড়েছিল, সেই ডুবন্ত তরীকে আর তুলে আনতে পারেননি তিনি। অবশেষে ভেরিজন ইয়াহুকে কিনে নেয় ৪৮৩ কোটি মার্কিন ডলারে।
ইতিহাস
১৯৯৪ সালে জেরি ইয়াং ও ডেভিড ফিলোর হাতে পথচলা শুরু ইয়াহুর। স্ট্যাফোর্ডের তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতক ইয়াং ও ফেলো ১৯৯৪ সালের সেপ্টেম্বরে চালু করেন ‘গাইড টু দ্য ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব’। শুরুর সময় এতে ছিল দুই হাজারের বেশি ওয়েবসাইটের সমন্বয়। ইন্টারনেট হিস্ট্রি ব্রডকাস্টের তথ্য অনুযায়ী, পরের বছরই তা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যায়। আর প্রতিষ্ঠানের নাম সে সময় বদলে রাখা হয় ইয়াহু। শুরুতে ইয়াহুর অফিসিয়াল কার্যক্রম শুরু হয় ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টাকারায়।
১৯৯৫ সালে ইয়াহুর সিইও টিম কুগল ক্রমবর্ধমান ইন্টারনেট যুগে নেতৃত্ব পদ নিরাপদ করার প্রচেষ্টার কারণে প্রযুক্তির চেয়ে মিডিয়া কোম্পানি হিসেবেই বেশি পরিচিত হতে থাকে ইয়াহু। গ্রাহক বাড়ানোর ল্েয পেজে যোগ করে শপিং ও ইয়াহু মেইল।
২০০১ সালে ইয়াহুর সিইও পদে যোগ দেয় টেরি সেমেল। তার সময়কালে গুগলের কাছে পরাজয় হয় ইয়াহুর। তবে প্রতিষ্ঠানটিতে মিডিয়ার দৃষ্টিকোণ শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন সেমেল। ২০০২ সালে সেমেল ১০০ কোটি ডলারে গুগল অধিগ্রহণের প্রস্তাব দেয় সার্চ ইঞ্জিনের দুই কর্ণধার ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিনকে। কিন্তু গুগল প্রতিষ্ঠাতারা সেমেলের কাছে দাবি করেন ৩০০ কোটি ডলার। ২০০৪ সালে ইয়াহুকে ছাড়িয়ে যায় গুগল। পাশাপাশি গুগলের জনপ্রিয়তাও বাড়তে শুরু করে সার্চ ওয়েব হিসেবে। গুগলেই থেমে ছিলেন না সেমেল। ইউটিউব কেনার চেষ্টা করলেও সফলতা মেলেনি। ২০০৬ সালে প্রায় ১০০ কোটি ডলারে ফেসবুক অধিগ্রহণের প্রস্তাব দেন কর্ণধার মার্ক জুকারবার্গকে। তাকে এক কথায় ‘না’ বলে দেন জুকারবার্গ।
২০০৭ সালে সিইও হিসেবে দায়িত্ব নেয় জেরি ইয়াং। তিনি শুরু থেকেই প্রতিশ্র“তিবদ্ধ ছিলেন প্রযুক্তি উন্নয়নে কাজ করার জন্য। আয় কমে যাওয়ায় ২০০৮ সালের মধ্যেই ছাঁটাই করলেন ১৫ হাজার কর্মী। গুগল ইয়াহুর সঙ্গে বিজ্ঞাপন অংশীদারিত্বের প্রস্তাবনা তার মাথা থেকেই এসেছিল। তবে সরকারের অ্যান্টিট্রাস্ট নিয়ন্ত্রকের হস্তেেপ এ কার্যক্রম সফল হয়নি। ২০০৭ সালে ১ কোটি ২০ লাখ ডলারে মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটার অধিগ্রহণে প্রস্তাব দেন জেরি। কিন্তু তার প্রস্তাব সফল হয়নি। ২০০৮ সালে ইয়াহু অধিগ্রহণে আগ্রহ দেখান সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফটের সিইও স্টিভ বালমার। কিন্তু সম্মত ছিলেন না ইয়াহু কতৃপক্ষ।
২০০৯ সালে ক্যারল বার্টজ সিইও হিসেবে যোগদান করেন ইয়াহুতে। বার্টজের শাসনামলে বেশি গুরুত্ব পায় দতা, ব্যয়সঙ্কোচনে কর্মী ছাঁটাই ও মন্দায় থাকা ব্যবসা বন্ধ করে দেয়া। ২০০৯ সালে মাইক্রোসফটের সঙ্গে করা বহু দিনের অংশীদারিত্বে বাদ সাধেন বার্টজ।
২০১২ সালে সিইও হিসেবে স্কট থম্পসনের শাসনামল ছিল মাত্র চার মাসের। ২০১২ সালের শেষ দিকে মারিসা মেয়ার সিইও হিসেবে ইয়াহুর পাল ধরেন। সিলিকন ভ্যালির তারকা মারিসা মেয়ার একসময় ছিলেন গুগল কর্মকর্তা। তাই ম্লান ইয়াহুর ঔজ্জ্বল্য ফিরিয়ে আনতে তার ওপর অগাধ আস্থা রেখেছিলেন বিনিয়োগকারীরা। অনেক অধিগ্রহণ ও নতুন পণ্যে বিনিয়োগ করেও আয় বৃদ্ধিতে তার সফলতা মেলেনি।

৩৫টি ওয়েবসাইট বন্ধ করে দিয়েছে টেলিযোগাযোগ

Untitled-1

৩৫টি ওয়েবসাইট বন্ধ করে দিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। বন্ধ করে দেয়া ওবেসাইটগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই বিএনপিপন্থি অনলাইন নিউজপোর্টাল।
এর মধ্যে রয়েছে : শীর্ষনিউজ, আমার দেশ, আরটিনিউজ২৪, হককথা, আমরা বিএনপি, রিয়েল-টাইম নিউজ, বিনেশন২৪, নেশন নিউজ বিডি, ভোরের আলাপ, বাংলাপোস্ট২৪,
ডেইলি টাইমস২৪, মাইনিউজ বিডি, লাইভ খবর, রিখান, নেচারের ডাক, সিলেট ভয়েস২৪, সময় বাংলা, প্রথম-নিউজ, বাংলা লেটেস্ট নিউজ, বিডি মনিটর, বিডিআপডেট নিউজ২৪, নিউজ
ডেইলি২৪বিডি, অন্যজগত২৪, দেশ-বিডি, ক্রাইমবিডিনিউজ২৪, নতুন সকাল, শীর্ষখবর, দিনকালঅনলাইন, সারাবাংলা, পার্সটুডে,
উইকলি সোনারবাংলা, ২৪বাংলানিউজ ব্লগ।
তবে সবক’টি গেটওয়েতে এখনো বন্ধ না করার কারণে এসব পত্রিকায় কোথাও কোথাও দেখা যেতে পারে। শীর্ষনিউজের সম্পাদক একরামুল হক গণমাধ্যমে এক বিবৃতি দিয়ে
ওয়েবসাইট বন্ধ হওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন। একই সঙ্গে সব গেটওয়েতে বন্ধ না হওয়ার কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি।
আপত্তিকর কনটেন্ট প্রকাশ করার দায়ে এসব ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বিটিআরসি সূত্র।

আইসিটির নতুন উদ্যোগ

Untitled-1

বর্তমান সরকারের এই মেয়াদে ২০১৮ সালের মধ্যেই আইসিটি খাতে রপ্তানি আয় বিলিয়ন ডলারছাড়াবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে গার্মেন্ট খাতের রপ্তানি আয় সবচেয়ে বেশি। সরকার ২০২১ সালের মধ্যে আইসিটি সেক্টরের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। ২০১৮ সালের মধ্যেই আইসিটি খাতে রপ্তানি আয় এক বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। গত ২৮ জুলাই রাজধানীর একটি হোটলে দু’দিনব্যাপী ‘বিপিও সামিট বাংলাদেশ ২০১৬’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কল সেন্টার আউট সোর্সিংয়ের (বাক্য) যৌথ উদ্যোগে এ সামিটের আয়োজন। জয় বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। ২০২১ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হবে। এ জন্য লক্ষ্যও নির্ধারণ করেছে সরকার। আইসিটি খাতকে লক্ষ্য অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। গত ৭ বছরে আইসিটি খাত দেশের অভ্যন্তর ও গ্লোবাল মার্কেটে উল্লেযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। বিপিও খাতের উন্নয়নের দিকনির্দেশনা তুলে ধরে তিনি বলেন, আউটসোর্সিং খাতে বাংলাদেশ অনেক সাফল্য অর্জন করেছে। তবে গ্লোবাল মার্কেটের সঙ্গে প্রতিযোগিতা ধরে রাখতে হলে দেশের অভ্যন্তরীণ মার্কেটগুলোকে উন্নত করতে হবে। অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বিশ্বের যে সব দেশ বিপিও খাতে ভালো করছে তারা দেশের অভ্যন্তরীণ খাতে বিপিও খাতকে শক্তিশালী করেছে। আমাদের মনে রাখতে হবে বিপিও খাতে বিশ্ব বাণিজ্যে টিকে থাকতে হলে অভ্যন্তরীণ মার্কেটে বিপিও খাত আরো শক্তিশালী করতে হবে। পলক আরো বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করছে, যার মধ্যে শুধু গার্সেন্টস খাত থেকে ২৮ বিলিয়ন ডলার। রপ্তানি বাণিজ্য থেকে ১ বিলিয়ন ডলার আয় করার মতো আর কোনো সেক্টর নেই। আমরা সেই সুযোগটি নিতে চাই। ২০২১ সালের মধ্যে আইসিটি খাত থেকে ৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে এর মধ্যে বিপিও থেকে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। দু’দিনব্যাপী বিপিও সামিটে ১২টি সেমিনার ও ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হবে। সমাপনী দিনে দেশের বিপিও খাতের সফল উদ্যোক্তাকে পুরস্কৃত করা হবে। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন আন্তর্জাতিক টেলিকমিউকেশন সংস্থার মহাপরিচালক হাওলিন ঝাও, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ইমরান আহমেদ, বিটিআরসির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, বাক্যের সভাপতি আহমাদুল হক প্রমুখ।

ভর্তি এবং প্রশিক্ষণ ফি:
আমাদের আপকামিং ব্যাচটির ক্লাশ হবে সপ্তাহে ০৩ দিন । ৩ মাসের প্রশিক্ষণ এবং এক মাসের রিয়েল লাইফ প্রজেক্ট সহ মোট প্রশিক্ষন ফি : ১৫,৫০০/-.টাকা।
আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,
৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),
সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।
হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন – (৩য় তলা),
(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),
চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।
হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩

ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং কাজ পাওয়ার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট

download

ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং কাজ পাওয়ার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট আপওয়ার্কে কীভাবে কাজের সাফল্যের (জব সাকসেস স্কোর) হিসাব করা হয়, এটা নিয়ে অনেকের মনে বিভিন্ন প্রশ্ন দেখা দেয়। আগে যখন ওডেস্ক এবং ইল্যান্স (ওডেস্ক ও ইল্যান্স মিলে বর্তমানে আপওয়ার্ক) ছিল, তখন শুধু গ্রাহকের মন্তব্যের (ফিডব্যাক) রেটিং গণনা করা হতো। আপওয়ার্ক হওয়ার পর থেকে আর শুধু ফিডব্যাক গণনা করা হয় না। এখন জব সাকসেস স্কোর হিসাব করা হয়। জব সাকসেস স্কোর অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। জব সাকসেস স্কোর = সব ফিডব্যাক (পাবলিক ও প্রাইভেট) + দীর্ঘদিন ধরে সম্পর্ক, চুক্তির পুনরাবৃত্তি ‍+ কোনো কাজ ছাড়া চুক্তি, পর্যাপ্ত ফিডব্যাকের ঘাটতি। জব সাকসেস স্কোর = (চুক্তির সফল বাস্তবায়ন – নেতিবাচক ফলাফল)/মোট কাজের ফলাফল আপওয়ার্ক প্রতি ১৪ দিন পরপর রোববারে ৬ মাস, ১২ মাস এবং ২৪ মাসের জব সাকসেস স্কোর আলাদাভাবে হিসাব করে। যে স্কোরটি বেশি হয় সেটি ফ্রিল্যান্সারদের প্রোফাইলে যোগ করে। জব সাকসেস স্কোর ৯০ বা তার চেয়ে বেশি হলে অনেক ভালো হিসেবে গণ্য হয়। ৭৫ বা এর কম হলে খারাপ হিসেবে গণ্য হয়। জব সাকসেস স্কোর ৭৫-এর চেয়ে কমে গেলে নতুন কাজ পেতে অনেক সমস্যা হয়।
দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি এবং চুক্তির পুনরাবৃত্তি স্কোর বাড়ায়: কোনো চুক্তি যদি অনেক দিন ধরে চলে এবং নিয়মিত কাজের পারিশ্রমিকের লেনদেন হয়, তবে স্কোর বাড়ায়। আবার একই গ্রাহক বারবার কাজ দিলেও স্কোর বাড়ে।
বাজে গ্রাহকের ফিডব্যাক গণনা করা হয় না: যেসব গ্রাহক সব ফ্রিল্যান্সারের সঙ্গেই বাজে ব্যবহার করে এমন ক্লায়েন্টদের ফিডব্যাক গণনা করা হয় না এবং তাদের অ্যাকাউন্ট আপওয়ার্ক বন্ধ করে দেয়।
লেনদেন হয় না এমন চুক্তি স্কোর কমিয়ে দেয়: কোনো একটা চুক্তির কাজ শুরু হওয়ার পর যদি পেমেন্ট লেনদেন না হয় তাহলে নির্দিষ্ট একটা সময় পর এটা স্কোর কমিয়ে দেয়। তাড়াতাড়ি এই কন্ট্রাক্টটি শেষ করে এই সমস্যা থেকে বাঁচা যায়।
ফিডব্যাক ছাড়া চুক্তি শেষ হলে কমে যায়: মাঝেমধ্যে ফিডব্যাক ছাড়া চুক্তি শেষ হলে কোনো সমস্যা হয় না, কিন্তু নিয়মিত ফিডব্যাক ছাড়া চুক্তি শেষ হলে স্কোর কমে যায়। গ্রাহককে অনুরোধ করে ফিডব্যাকসহ কন্ট্রাক্ট এন্ড করলে এই সমস্যা থেকে বাঁচা যায়।
ভর্তি এবং প্রশিক্ষণ ফি:
আমাদের আপকামিং ব্যাচটির ক্লাশ হবে সপ্তাহে ০৩ দিন । ৩ মাসের প্রশিক্ষণ এবং এক মাসের রিয়েল লাইফ প্রজেক্ট সহ মোট প্রশিক্ষন ফি : ১৫,৫০০/-.টাকা।
আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,
৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),
সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।
হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন – (৩য় তলা),
(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),
চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।
হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩

স্মার্টফোনের ব্যবহার বাড়ায়

110749WiFi_kalerkantho_pic

স্মার্টফোনের ব্যবহার বাড়ায় তারহীন ওয়াই-ফাই রাউটারের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। এতে ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে একই ইন্টারনেট সংযোগ কম্পিউটার ও মুঠোফোনে ভাগাভাগি করে ব্যবহার করা যায়। আবার বিভিন্ন অফিস বা ব্যক্তিগতভাবে অনেকেই বিনা মূল্যে ওয়াই-ফাই সেবা দিয়ে থাকেন। প্রয়োজনের চেয়ে কম গতি পাওয়া কিংবা অনুমতি ছাড়া অনাকাঙ্ক্ষিত কেউ ব্যবহার করছে কি না, অনেক সময় তা জানার প্রয়োজন হতে পারে।
ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ওয়াচার নামের সফটওয়্যার ব্যবহার করে এটি জানা যাবে। সফটওয়্যারটি পাওয়া যাবে http://goo.gl/3NW7Vx ঠিকানার ওয়েবসাইটে। ওয়েবপেজটির নিচের দিকে লিংক থেকে নামিয়ে নিয়ে সহজেই জানা যাবে কোন কোন আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) ঠিকানা আপনার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছে। নেটওয়ার্কে নতুন কোনো ব্যবহারকারী যুক্ত হলে একটি বিপ শব্দের মাধ্যমে তা আপনাকে জানিয়ে দেবে। এ ছাড়া আরও অনেক সুবিধা পাওয়া যাবে এই সফটওয়্যারে।

আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন – (৩য় তলা),(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩

ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড নিয়ে বিসিসি–বেসিস চুক্তি

career-growth-Opportunities_0

আগামী অক্টোবরে অনুষ্ঠেয় ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১৬ যৌথভাবে আয়োজন করবে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। এ সংক্রান্ত একটি সমঝোতা চুক্তি রোববার ঢাকায় বিসিসি কার্যালয়ে সই হয়েছে। বিসিসি সভাকক্ষে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিসিসির পক্ষে নির্বাহী পরিচালক এস এম আশরাফুল ইসলাম ও বেসিসের পক্ষে সভাপতি মোস্তাফা জব্বার সমঝোতা স্মারকে সই করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিসিসির পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ এনামুল কবির, বেসিসের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি রাসেল টি আহমেদ, সহসভাপতি এম রাশিদুল হাসান, পরিচালক উত্তম কুমার পাল, মোস্তাফিজুর রহমান ও সচিব হাশিম আহম্মদ।

আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন – (৩য় তলা),(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩

ঢাকার মেট্রোরেলে লোক লাগবে ২ হাজার

13932804_1147329605352441_6886904204468846653_n

ঢাকার মেট্রোরেলে লোক লাগবে ২ হাজার, বেতনও অনেক
মেট্রোরেল কোম্পানিতে লোক লাগবে প্রায় ২ হাজার। বিভিন্ন পর্যায়ে দক্ষ ও স্বল্প দক্ষ লোকবল নিয়োগ দিতে পদ সৃষ্টির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
দেশের বিভিন্ন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাসকৃতদের এসব পদে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, জাইকার অর্থায়নে মেট্রোরেল কোম্পানিতে ১ হাজার ৯৬৩টি পদ সৃষ্টির জন্য পরামর্শ দিয়েছেন জাপানি পরামর্শকরা।
ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানিকে (ডিএমটিসি) এ পরামর্শ দেয় ঢাকা
মাস রেপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট (ডিএমআরটিডি)।
পরামর্শ মতে, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, প্ল্যানিং ও অপারেশনে পদ সৃষ্টির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জানা গেছে, প্রায় দুই হাজার পদের বেতন স্কেল হবে সরকারি চাকরিজীবীদের চেয়েও বেশি। এখনো পদগুলোর প্রস্তুতি ও বেতন স্কেল তৈরি হয়নি।
প্রায় ২ হাজার পদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মহাব্যবস্থাপক, উপ-মহাব্যবস্থাপক এবং ব্যবস্থাপক থাকছে।
জাইকার (জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি) পক্ষ থেকে লোকবল নিয়োগের ব্যাপারে বলা হয়েছে, মেট্রোরেল কোম্পানিতে যাতে দুর্নীতি না হয়, সেজন্যই কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা সরকারি চাকরিজীবীদের চেয়ে বেশি ধরা হবে বলে সূত্রে জানা গেছে।
জানা গেছে, মেট্রোরেল কোম্পানিতে প্রাথমিক পর্যায়ে দুই হাজার জনবল নেয়া হলেও এর পরিমাণ আরো বাড়তে পারে। দীর্ঘমেয়াদেই লোকবল নিয়োগ দেয়া হতে পারে।

আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),সেক্টর # ০৭,

উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন – (৩য় তলা),(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩

বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:
www.uit.com.bd, www.uttarainfotech.com

প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কোর্স

 

Untitled-1

ভর্তি চলবে : ২০/০৮/২০১৬ পর্যন্ত

বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে অন্যতম সৃজনশীল পেশার নাম হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব দুনিয়ায় শত শত ওয়েবসাইট এবং নানান রকম ওয়েব ডিজাইন এর মাধ্যমে নিজ নিজ সৃজনশীলতার পরিচয় তুলে ধরছে আজ প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনারগণ। আপনি যদি সৃজনশীল কিছু করতে চান বা সৃজনশীল কাজ করতে বেশি ভালবাসেন তবে ওয়েব ডিজাইনিং হবে আপনার জন্য সর্ব উত্তম পেশা। প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার বর্তমান সময়ের অন্যতম লোভনীয় প্রফেশন। একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার এর কাজের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান গুলোতে প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে চাকুরির পাশাপাশি ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিংও করার সুযোগ রয়েছে। তাই দিনদিন ওয়েব ডিজাইনিং কিংবা ওয়েব ডিজাইন -এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। উত্তরা ইনফোটেক দক্ষ ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষক দ্বারা আন্তরিকতার সহিত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শিখিয়ে থাকেন।

কি কি শিখতে পারবনে এই কোর্স থেকে:

১. এইচটিএমএল, এইচটিএমএল-৫
২. সিএসএস, সিএসএস-৩
৩. জাভাস্ক্রিপ্ট
৪. জে-কোয়েরি
৫. পিএসডি টু এইচটিএমএল
৬. পিএইচপি
৭. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্লগসাইট তৈরি করতে হয়
৮. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল তৈরি করতে হয়
৯. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্যাবসায়িক সাইট তৈরি করতে হয়
১০. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন শপিং/ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে হয় ।

এছাড়াও পাচ্ছেনঃ

-মাল্টি-মিডিয়া প্রজেক্টর দ্বারা ক্লাসের ব্যবস্থা।
– আন্তরিক ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষণ Environment.
– প্রতিটি ক্লাসের Video Script।
– সকলেই ওয়েব ডিজাইনিং এর রিয়াল প্রজেক্টে কাজ করার সুবিধা পাবে।

ভর্তি এবং প্রশিক্ষণ ফি:

আমাদের আপকামিং ব্যাচটির ক্লাশ হবে সপ্তাহে ০৩ দিন । ৩ মাসের প্রশিক্ষণ এবং এক মাসের রিয়েল লাইফ প্রজেক্ট সহ মোট প্রশিক্ষন ফি : ১২,৫০০/-.টাকা।

আমাদের অফিসের ঠিকানা:

৮৭, বিএনএস সেন্টার,
৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),
সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।
হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩

অথবা

এস টাওয়ার – (৫ম তলা),
(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর উপরে),
চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।
হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:
www.uit.com.bdwww.uttarainfotech.com