প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ৫১ তম ব্যাচে ভর্তি চলছে।

b2ac5271588077e527da77fe709fbad1e749a91623a7970551pimgpsh_fullsize_distrকোর্স শুরু :১০/১০/২০১৬ ইং
ভর্তি চলবে :০৯/১০/২০১৬ইং পর্যন্ত
বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে অন্যতম সৃজনশীল পেশার নাম হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব দুনিয়ায় শত শত ওয়েবসাইট এবং নানান রকম ওয়েব ডিজাইন এর মাধ্যমে নিজ নিজ সৃজনশীলতার পরিচয় তুলে ধরছে আজ প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনারগণ। আপনি যদি সৃজনশীল কিছু করতে চান বা সৃজনশীল কাজ করতে বেশি ভালবাসেন তবে ওয়েব ডিজাইনিং হবে আপনার জন্য সর্ব উত্তম পেশা। প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার বর্তমান সময়ের অন্যতম লোভনীয় প্রফেশন। একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার এর কাজের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান গুলোতে প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে চাকুরির পাশাপাশি ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিংও করার সুযোগ রয়েছে। তাই দিনদিন ওয়েব ডিজাইনিং কিংবা ওয়েব ডিজাইন -এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। উত্তরা ইনফোটেক দক্ষ ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষক দ্বারা আন্তরিকতার সহিত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শিখিয়ে থাকেন।
কি কি শিখতে পারবনে এই কোর্স থেকে:
১. এইচটিএমএল, এইচটিএমএল-৫
২. সিএসএস, সিএসএস-৩
৩. জাভাস্ক্রিপ্ট
৪. জে-কোয়েরি
৫. পিএসডি টু এইচটিএমএল
৬. পিএইচপি
৭. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্লগসাইট তৈরি করতে হয়
৮. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল তৈরি করতে হয়
৯. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্যাবসায়িক সাইট তৈরি করতে হয়
১০. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন শপিং/ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে হয় ।
এছাড়াও পাচ্ছেনঃ
-মাল্টি-মিডিয়া প্রজেক্টর দ্বারা ক্লাসের ব্যবস্থা।
– আন্তরিক ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষণ Environment.
– প্রতিটি ক্লাসের Video Script।
– সকলেই ওয়েব ডিজাইনিং এর রিয়াল প্রজেক্টে কাজ করার সুবিধা পাবে।
ভর্তি এবং প্রশিক্ষণ ফি:
আমাদের আপকামিং ব্যাচটির ক্লাশ হবে সপ্তাহে ০৩ দিন প্রতি রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতি বার । ৩ মাসের প্রশিক্ষণ এবং এক মাসের রিয়েল লাইফ প্রজেক্ট সহ মোট প্রশিক্ষন ফি : ১২,৫০০/-.টাকা।
আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার, ৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),
সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।
হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা ,
নন্দী ভবন (৩য় তলা),
(ইসলামী ব্যাংক এর পশ্চমি পার্শ্বে),
চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।
হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: www.uit.com.bd, www.uttarainfotech.com

আউটসোর্সিং / ফ্রীল্যান্সিং-ই আমার জীবন বদলে দিয়েছে : মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল মজুমদার

আউটসোর্সিং / ফ্রীল্যান্সিং-ই আমার জীবন বদলে দিয়েছে  :  মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল মজুমদার

ibrahim-upwork

বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে অন্যতম সৃজনশীল পেশার নাম হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব দুনিয়ায় শত শত ওয়েবসাইট এবং নানান রকম ওয়েব ডিজাইন এর মাধ্যমে নিজ নিজ সৃজনশীলতার পরিচয় তুলে ধরছে আজ প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনারগণ। আপনি যদি সৃজনশীল কিছু করতে চান বা সৃজনশীল কাজ করতে বেশি ভালবাসেন তবে ওয়েব ডিজাইনিং হবে আপনার জন্য সর্ব উত্তম পেশা। প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার বর্তমান সময়ের অন্যতম লোভনীয় প্রফেশন। একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার এর কাজের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান গুলোতে প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে চাকুরির পাশাপাশি ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিংও করার সুযোগ রয়েছে। তাই দিনদিন ওয়েব ডিজাইনিং কিংবা ওয়েব ডিজাইন -এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। উত্তরা ইনফোটেক দক্ষ ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষক দ্বারা আন্তরিকতার সহিত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শিখিয়ে থাকেন।

বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে আউটসোর্সিং করে অনেকেই নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করছে। আপনি যদি সৃজনশীল কিছু করতে চান বা সৃজনশীল কাজ করতে বেশি ভালবাসেন তবে ফ্রীল্যান্সিং-ই হউক আপনার জন্য সর্ব উত্তম পেশা। দেশকে বেকার সমস্যা দূর করতে দেশের বিভিন্ন আইটি প্রতিষ্ঠানের সাথে উত্তরা ইনফোটেক’ও সমান ধারায় আইটি আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। সেই আন্দোলনে শরিক হয়ে অনেকেই বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত হয়ে নিজের  ভাগ্যকে পুরোপুরি বদলে দিয়েছেন।

২০১১ সাল থেকে উত্তরা ইনফোটেক যাত্রা শুরু করে প্রায় ৫০০ প্রশিক্ষিত সুদক্ষ যুবককে আইটি জগতে ক্যারিয়ার গড়তে সহযোগিতা করেছে। যাদের অনেকেই বর্তমানে আইটি পেশায় নিজের ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠিত করেছে। উত্তরা ইনফোটেক থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়া অনেকের মধ্যে আমিও একজন।

সোলানী ভবিষৎতের কথা চিন্তা করে আমি আইটি সেক্টরের মাধ্যমে ডিজিটাল ক্যারিয়ার গড়ব বলে সিদ্ধান্ত ২০১২ সালে। তখন ভাল মানের আইটি প্রতিষ্ঠান তেমন ছিল না। আমি আমার বন্ধুদের মাধ্যমে উত্তরা ইনফোটেক সম্পর্কে জানতে পারি। পরে এই প্রতিষ্ঠানে এসে আইটি ক্যারিয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারি। উত্তরা ইনফোটেক এর পরিবেশ, প্রশিক্ষণ প্রদানের দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ পরিবর্তী সহযোগিতার কথা জানতে পেরে নিজেকে এই প্রতিষ্ঠানের একজন ছাত্র হিসাবে যুক্ত করি এবং উত্তরা ইনফোটেক এ প্রশিক্ষন নিয়ে নিজেকে একজন দক্ষ ফ্রীল্যান্সার হিসাবে তৈরী করতে সমর্থ হই।

বর্তমানে আমি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করি। প্রতিদিন প্রায় আট ঘণ্টা সময় ব্যয় করে আমি প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ৭৫,০০০ টাকা বা তারও বেশি আয় করি। তবে যে যত বেশি সময় দিতে পারবে সে তত বেশি আয় করতে পারবে। দেশে বসে বিদেশি ডলার আয় করতে বেশ ভালই লাগে। এই সেক্টরে কাজ করতে এসে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মূখীন হয়েছি, সেক্ষেত্রে উত্তরা ইনফোটেক থেকে আমি সব সময় সহযোগিতা পেয়েছি, এখনও পাচ্ছি।

নতুনদের উদ্দেশ্যে বলছি আইটি সেক্টরে আসতে নিজের ইচ্ছা শক্তি ও কম্পিউটার সম্পর্কে জ্ঞান থাকলেই যে কেউ আইটি বিষয়ে কাজ শিখে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবে।

পরিশেষে আমি গর্বের সাথে বলছি, উত্তরা ইনফোটেকই আমার ভাগ্য পরিবর্তন করেছে আমি উত্তরা ইনফোটেক ও উত্তরা ইনফোটেক এর সকল প্রশিক্ষক ও কর্মকর্তাবৃন্দ’কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

client-feedback

প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ৫০ তম ব্যাচে ভর্তি চলছে Professional Web Development\

robimongolbrohospoti

কোর্স শুরু :২৫/০৯/২০১৬ ইং
ভর্তি চলবে :২৫/০৯/২০১৬ইং পর্যন্ত

বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে অন্যতম সৃজনশীল পেশার নাম হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব দুনিয়ায় শত শত ওয়েবসাইট এবং নানান রকম ওয়েব ডিজাইন এর মাধ্যমে নিজ নিজ সৃজনশীলতার পরিচয় তুলে ধরছে আজ প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনারগণ। আপনি যদি সৃজনশীল কিছু করতে চান বা সৃজনশীল কাজ করতে বেশি ভালবাসেন তবে ওয়েব ডিজাইনিং হবে আপনার জন্য সর্ব উত্তম পেশা। প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার বর্তমান সময়ের অন্যতম লোভনীয় প্রফেশন। একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার এর কাজের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান গুলোতে প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে চাকুরির পাশাপাশি ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিংও করার সুযোগ রয়েছে। তাই দিনদিন ওয়েব ডিজাইনিং কিংবা ওয়েব ডিজাইন -এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। উত্তরা ইনফোটেক দক্ষ ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষক দ্বারা আন্তরিকতার সহিত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শিখিয়ে থাকেন।

কি কি শিখতে পারবনে এই কোর্স থেকে:

১. এইচটিএমএল, এইচটিএমএল-৫

২. সিএসএস, সিএসএস-৩

৩. জাভাস্ক্রিপ্ট

৪. জে-কোয়েরি

৫. পিএসডি টু এইচটিএমএল

৬. পিএইচপি

৭. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্লগসাইট তৈরি করতে হয়

৮. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল তৈরি করতে হয়

৯. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্যাবসায়িক সাইট তৈরি করতে হয়

১০. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন শপিং/ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে হয় ।

এছাড়াও পাচ্ছেনঃ

-মাল্টি-মিডিয়া প্রজেক্টর দ্বারা ক্লাসের ব্যবস্থা।

– আন্তরিক ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষণ Environment.

– প্রতিটি ক্লাসের Video Script।

– সকলেই ওয়েব ডিজাইনিং এর রিয়াল প্রজেক্টে কাজ করার সুবিধা পাবে।

ভর্তি এবং প্রশিক্ষণ ফি:

আমাদের আপকামিং ব্যাচটির ক্লাশ হবে সপ্তাহে ০৩ দিন প্রতি রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতি বার । ৩ মাসের প্রশিক্ষণ এবং এক মাসের রিয়েল লাইফ প্রজেক্ট সহ মোট প্রশিক্ষন ফি : ১২,৫০০/-.টাকা।

আমাদের অফিসের ঠিকানা:

৮৭, বিএনএস সেন্টার, ৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),

সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।

হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩

অথবা ,

নন্দী ভবন (৩য় তলা),

(ইসলামী ব্যাংক এর পশ্চমি পার্শ্বে),

চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।

হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩

বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: www.uit.com.bd, www.uttarainfotech.com

অভিনন্দন আমাদের গাজীপুর শাখার শিক্ষানবীশ ছাত্র হাসানের ৩৫ ডলার ক্যাশ হয়েছে।

অভিনন্দন আমাদের গাজীপুর শাখার শিক্ষানবীশ ছাত্র হাসানের ৩৫ ডলার ক্যাশ হয়েছে।

 

1 2 3

Eid Spacial Offer For Web Development Training

FB-Banner-eid-offer

ভর্তি চলবে : ০৮/০৯/২০১৬ পর্যন্ত

বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে অন্যতম সৃজনশীল পেশার নাম হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব দুনিয়ায় শত শত ওয়েবসাইট এবং নানান রকম ওয়েব ডিজাইন এর মাধ্যমে নিজ নিজ সৃজনশীলতার পরিচয় তুলে ধরছে আজ প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনারগণ। আপনি যদি সৃজনশীল কিছু করতে চান বা সৃজনশীল কাজ করতে বেশি ভালবাসেন তবে ওয়েব ডিজাইনিং হবে আপনার জন্য সর্ব উত্তম পেশা। প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার বর্তমান সময়ের অন্যতম লোভনীয় প্রফেশন। একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার এর কাজের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান গুলোতে প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে চাকুরির পাশাপাশি ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিংও করার সুযোগ রয়েছে। তাই দিনদিন ওয়েব ডিজাইনিং কিংবা ওয়েব ডিজাইন -এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। উত্তরা ইনফোটেক দক্ষ ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষক দ্বারা আন্তরিকতার সহিত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শিখিয়ে থাকেন।

 

কি কি শিখতে পারবনে এই কোর্স থেকে:

 

১. এইচটিএমএল, এইচটিএমএল-৫
২. সিএসএস, সিএসএস-৩
৩. জাভাস্ক্রিপ্ট
৪. জে-কোয়েরি
৫. পিএসডি টু এইচটিএমএল
৬. পিএইচপি
৭. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্লগসাইট তৈরি করতে হয়
৮. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল তৈরি করতে হয়
৯. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্যাবসায়িক সাইট তৈরি করতে হয়
১০. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন শপিং/ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে হয় ।

 

এছাড়াও পাচ্ছেনঃ

 

-মাল্টি-মিডিয়া প্রজেক্টর দ্বারা ক্লাসের ব্যবস্থা।
– আন্তরিক ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষণ Environment.
– প্রতিটি ক্লাসের Video Script।
– সকলেই ওয়েব ডিজাইনিং এর রিয়াল প্রজেক্টে কাজ করার সুবিধা পাবে।

 

ভর্তি এবং প্রশিক্ষণ ফি:

 

আমাদের আপকামিং ব্যাচটির ক্লাশ হবে সপ্তাহে ০৩ দিন । ৩ মাসের প্রশিক্ষণ এবং এক মাসের রিয়েল লাইফ প্রজেক্ট সহ মোট প্রশিক্ষন ফি : ১০,০০০/-টাকা। ( After Discount)

 

আমাদের অফিসের ঠিকানা:

 

৮৭, বিএনএস সেন্টার,
৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),
সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।
হ্যালো : ০১৯৭০ ৯০০ ৯৩৩

 

অথবা

 

এস টাওয়ার – (৫ম তলা),
(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর উপরে),
চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।
হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩

ফেসবুকের ৫ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জেনে নিন, যা আপনি নাও জানতে পারেন

125819FACEBOOK_2963641b

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নানা ধরনের ফিচার রয়েছে। এসব ফিচারের অনেকগুলোই আমাদের জানা নেই। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কয়েকটি বিষয়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ। ১. সার্চ হিস্টোরি ক্লিয়ার করুন ফেসবুক থেকে আপনি যেসব বিষয় সার্চ করেছেন তার একটি তালিকা ফেসবুক সংরক্ষণ করে। তবে চাইলেই আপনি সেই তালিকা মুছে ফেলতে পারেন। এছাড়া আপনি চাইলে এ তালিকার কোনো অংশ আলাদা করেও মুছতে পারেন। ফেসবুক আপনার সব সার্চ হিস্টোরি সংরক্ষণ করে। এজন্য ফেসবুকের ডানপাশের ওপরের দিকের কোনায় ‘ডাউন অ্যারো’তে ক্লিক করুন এবং অ্যাক্টিভিটি লগ সিলেক্ট করুন। বামপাশের কলামে ফটো, লাইক ও কমেন্ট এর সঙ্গে থাকা ‘মোর’-এ ক্লিক করুন। এরপর এ তালিকার সবচেয়ে নিচে থাকা সার্চ-এ ক্লিক করুন। এখানে চাইলে আপনি সম্পূর্ণ সার্চও মুছে ফেলতে চাইবেন। এত সার্চ এলাকা খালি হয়ে যাবে। এই ফিচারটা আপনি বন্ধ করতে পারবেন না। এ কারণে আপনাকে মাঝে মাঝে এখানে এসে মুছে ফেলতে হবে সার্চ হিস্টোরি। ২. ফেসবুকের ইতিহাস দেখুন ফেসবুকের অ্যাকাউন্টে অ্যাক্টিভিটি লগের মাধ্যমে আপনার সব কার্যক্রমের তালিকা সংরক্ষণ করা হয়। এতে যাওয়ার জন্য ওপরের ডানপাশের কোণে থাকা নামের পাশে নিচের দিকের তীর চিহ্নে ক্লিক করুন। এরপর অ্যাক্টিভিটি লগে ক্লিক করুন। আপনি এতে অসংখ্য এন্ট্রি দেখতে পাবেন। এগুলো আপনার বিভিন্ন সময়ে করা ফেসবুক কার্যক্রমের তালিকা। এখান থেকে আপনার শেয়ার করা পোস্ট, ছবি, ভিডিও, লাইক ইত্যাদি সবই দেখতে পাবেন। আপনি যেসব বিষয় অতীতে সার্চ করেছেন, সেগুলোর একটি তালিকাও পাবেন বাম পাশের ‘মোর’-এ ক্লিক করে। আপনার পছন্দনীয় পোস্ট রেখে অপছন্দনীয় পোস্টগুলোর বিষয়ে এখান থেকেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। প্রতিটি পোস্টের ডান পাশে একটি কলমের মতো চিহ্ন রয়েছে। সেখানে ক্লিক করে পোস্টগুলো মুছে দেওয়া যাবে। এখানে আপনি যদি অতীতে যে সার্চগুলো করেছেন তার তালিকা মুছতে চান তাহলে বাম পাশের ‘সার্চ’-এ ক্লিক করুন। এরপর আলাদা আলাদা করে মুছতে চাইলে ডান পাশের চিহ্নটিতে ক্লিক করুন। আর যদি সবগুলো মুছতে চান তাহলে ডানপাশে ওপরের দিকে থাকা ‘ক্লিয়ার সার্চ’-এ ক্লিক করুন। আপনি যদি সম্পূর্ণ অ্যাকটিভিটি ডাউনলোড করতে চান তাহলে সেখানে থাকা “Download a copy of your Facebook data” তে ক্লিক করুন। এরপর Start My Archive সিলেক্ট করুন।

৩. দাবা খেলা ফেসবুকে ক্যান্ডি ক্র্যাশ খেলার রিকোয়েস্ট অনেকেই দেখেছেন। এটি ছাড়াও আপনি দাবা খেলতে পারেন ফেসবুকে। এক্ষেত্রে ফেসবুক মেসেঞ্জার ব্যবহার করে গেমটি খেলতে চাইলে তার ব্যবস্থাও রয়েছে। এজন্য মেসেজ অপশন ওপেন করুন। সেখানে আপনার টাইপ করতে হবে @fbchess play. এরপর আপনি একটি দাবা খেলার বোর্ড দেখতে পাবেন। যার পরের পদক্ষেপের মাধ্যমে শুরু হবে খেলা। এক্ষেত্রে A থেকে H পর্যন্ত পাশাপাশি এবং 1 থেকে 8 পর্যন্ত ওপরে-নিচে ঘরগুলো রয়েছে, যার নম্বরগুলো দেখে পরবর্তী মুভের জন্য নির্দেশ পাঠাতে হবে। আপনি যদি @fbchess Pe4 টাইপ করেন তাহলে pawn চলে যাবে e4 ঘরে। ৪. লুকানো মেসেজ ফোল্ডার ফেসবুকের মূল উদ্দেশ্য বহু মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও সব মেসেজ যে আপনি হাতেই পেয়ে যাবেন, এমন কোনো কথা নেই। কিছু মেসেজ একটি স্পেশাল ফোল্ডারে গোপন অবস্থায় থাকে। যারা আপনার বন্ধু তালিকায় নেই তাদের মেসেজগুলো এ ফোল্ডারে চলে যায়। ফেসবুক এগুলোকে স্প্যাম মেসেজ হিসেবে বিবেচনা করে। স্মার্টফোন বা ট্যাবে মেসেঞ্জার অ্যাপে এ ফোল্ডারটি থাকে। এটি খুঁজে বের করার জন্য নিচের ডান পাশ থেকে Me আইকনটিতে ট্যাপ করুন। এরপর Message Requests সিলেক্ট করুন। সেখান থেকে See filtered requests-এ যান। সেখানেই আপনি পেয়ে যাবেন লুকানো মেসেজগুলো। ৫. আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ঝুলিয়ে রেখেছেন কারা আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট কে কে পাওয়ার পরেও ঝুলিয়ে রেখেছে, তা দেখতে পারবেন ফেসবুকে। এজন্য আপনার ফেসবুক থেকে ফ্রেন্ডস আইকনে ক্লিক করুন। সেখান থেকে See All Friends-এ যান। এরপর View Sent Requests-এ গেলেই পেয়ে যাবেন আপনি যাদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছেন তাদের একটি তালিকা। সেখান থেকে প্রত্যেকের নামের ডান পাশে Friend request sent থেকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ক্যানসেল করতে পারবেন।

অনলাইনে তথ্য গোপন রাখবেন যেভাবে

193648hacker_Kalerkantho_pic

অনলাইনের যুগে সবকিছু কতই না সহজ মনে হয়। দিনের বেশির ভাগটাই কাটে এই ইন্টারনেটে। কাজের প্রয়োজনেই বিভিন্ন সাইটে নিজের ইমেইল, ক্রেডিট কার্ড, ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। আর এই সুযোগের অপেক্ষাতেই থাকে হ্যাকাররা। ব্যবহারকারীকে বোকা বানিয়ে নিমিষেই হাতিয়ে নেয় গোপন তথ্য৷ এই সাতটি বিশেষ টিপস মেনে চললে আপনি কিছুটা হলেও রক্ষা করতে পারবেন আপনার কোন গোপন তথ্যকে৷ ১৷ পাসওয়ার্ড নিজের কাছে রাখুন কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের ও ব্যাংক কার্ডের পাসওয়ার্ড যেন কখনই এক না হয়৷ এছাড়া কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে কোনো পাসওয়ার্ড লিখে রাখবেন না৷ এর ফলে আপনার তথ্য চুরির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়৷ বাড়ির বাইরে গেলে এগুলি লক করে যান৷ ২৷ ‘গুগল অ্যালার্ট’ ব্যবহার করুন এটা খুব সহজ পন্থা, আপনি যদি দেখতে চান ইন্টারনেটে আপনার সম্পর্কে সবাই কী বলছে৷ সোজা এই ঠিকানায় যান –http://www.google.com/alerts এবং আপনার নাম লিখুন৷ তারপর আপনার নামের বিভিন্ন ধরন লিখে, তার আগে ও পরে ‘কোটেশন মার্ক’ জুড়ে দিন৷ আর দেখে নিন প্রয়োজনীয় তথ্য৷ ৩৷ ব্যবহারের পর লক্ষ্য রাখা আপনি যদি অন্য কারো কম্পিউটার বা ট্যাবলেট ব্যবহার করেন, তবে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন৷ আপনার পর যিনি সেটা ব্যবহার করবেন, তিনি যাতে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে না পারে – সেটা খেয়াল রাখুন৷ আপনি যদি এটা করতে ভুলে যান, তাহলে ফলাফল ভয়াবহ হতে পারে৷ ৪৷ জিপ কোড ব্যবহার করতে না দেয়া অচেনা কোনো মানুষ এই নম্বরগুলো জানতে চাইলে, আপনারা দেবেন না৷ দেখা যায় কোনো অফিস তাঁর কর্মীর কাছ থেকে এ সব তথ্য চাইলে, অনেকেই স্বেচ্ছায় তা দিয়ে দেয়৷ বহু অফিস এ নিয়ে একটি প্রোফাইল তৈরি করে৷ আপনার কিন্তু এ সব তথ্য না দেয়ার অধিকার আছে৷ তাই আপনি যদি এতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করেন, তবে দেবেন না৷ ৫৷ কার্ড নয় ক্যাশ আপনি যদি চান আপনি যে পণ্যটি কিনছেন, সেই কোম্পানি আপনারা পরিচয় না জানুক, তবে নগদ অর্থে জিনিস কিনুন৷ ৬৷ ফেসবুকে নিরাপত্তার জন্য ‘ফ্রেন্ডস’ ব্যবহার করুন ফেসবুকে সবসময় ‘সিকিউরিটি’ বা নিরাপত্তা পরীক্ষা করুন৷ পোস্ট করার পর লক্ষ্য রাখুন আপনি আপনার ছবি বা মন্তব্য ‘ফ্রেন্ডস’ করে রেখেছেন, নাকি ‘পাবলিক’ করেছেন৷ আপনি যদি ‘স্পেশ্যাল’ নির্বাচন করেন এবং ঠিক করে দেন কে কে আপনার পোস্ট দেখতে পাবে, তবে সেটা আপনার তথ্য নিরাপত্তার জন্য তুলনামূলক ভাবে ভালো৷ ৭৷ ‘হিস্ট্রি’ মুছে ফেলুন আপনি সর্বশেষ কবে এটা করেছেন? আপনি যদি নিশ্চিত না হন, ব্রাউজারে গিয়ে এটা পরিবর্তন করুন৷ ব্রাউজারের ‘প্রাইভেসি সেটিংস’-এ যান, সেখানে ‘নেভার রিমেমবার হিস্ট্রি’ নির্বাচন করুন৷ মুছে ফেলুন আপনার হিস্ট্রি৷ –

ওয়াইফাই ইন্টারনেটের গতি কম? ৫ কারণ জেনে নিন

110749WiFi_kalerkantho_pic

ওয়াইফাই ইন্টারনেট যারা ব্যবহার করেন তাদের অনেকেই যে গতি পাওয়ার কথা তা পান না। এর পেছনে কারণ কী হতে পারে তা নিয়ে বিভিন্ন প্রযুক্তিবিদরা কয়েকটি বিষয় জানিয়েছেন। এ লেখায় তুলে ধরা হলো ওয়াইফাই ইন্টারনেটের গতি কম পাওয়ার সমস্যা ও তা সমাধানের কয়েকটি উপায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ। ১. ইন্টারনেট চুরি আপনার ইন্টারনেটের সংযোগ কোনো প্রতিবেশী ব্যবহার করলে এতে আপনার ইন্টারনেটের গতি কমে যেতে পারে। তাই প্রতিবেশীদের থেকে সাবধান। অবশ্য কয়েকজন প্রতিবেশী মিলে একটি গতিশীল ইন্টারনেট নিয়ে তা শেয়ার করে ব্যবহার করাও একটি ভালো বুদ্ধি। তবে আপনার অজান্তে যদি তা চুরি হয়ে যায় তাহলে সতর্ক হোন। পাসওয়ার্ড গোপন রাখুন ও সন্দেহ হলে পরিবর্তন করুন। ২. অতিরিক্ত ডিভাইস আপনার এলাকায় যদি প্রচুর ওয়াইফাই সিগন্যাল থাকে এবং প্রচুর ডিভাইস ব্যবহৃত হয় তাহলে এমনটা হতে পারে। বহু ডিভাইসের কারণে ওয়াইফাই সিগন্যাল দুর্বল হয়ে যেতে পারে। এ সমস্যা থাকলে পিক আওয়ারে ইন্টারনেটের গতি কম পাবেন এবং অন্য সময় বেশি পাবেন। এ ক্ষেত্রে আপনার চ্যানেল পরিবর্তন করলে সুবিধা পাবেন। আপনি যদি ২.৪ গিগাহার্জ ফ্রিকোয়েন্সির রাউটার ব্যবহার করেন তাহলে তাতে ১১টি চ্যানেল থাকবে। আপনার কাজ হবে ১, ৬ কিংবা ১১ নম্বর চ্যানেল কিংবা অন্য কোনো চ্যানেলে পাল্টে নেওয়ায়। এ ছাড়া ৫ গিগাহার্জ চ্যানেলযুক্ত রাউটার ব্যবহার করলে এ সমস্যা হবে না। ৩. পুরনো যন্ত্রপাতি ওয়াইফাই রাউটার যদি পুরনো মডেলের হয় তাহলে তা বাদ দিন। এ ক্ষেত্রে আপনার রাউটারের গতি দেখে নিন। এটি যদি আপনার ইন্টারনেটের লাইনের তুলনায় কম গতির হয় তাহলে রাউটার পরিবর্তন করার প্রয়োজন হতে পারে। এগুলো যদি হয় বি কিংবা জি মডেল তাহলে ইন্টারনেট ধীর হতে পারে। তাই ব্যবহার করুন এন মডেল। ৪. সিকিউরিটি দুর্বলতা দূর করুন অনেক সময় নিরাপত্তা দুর্বলতার কারণে ওয়াইফাইয়ের গতি ধীর হতে পারে। এ ক্ষেত্রে ওয়াইফাই ইন্টারনেটের জন্য WEP বাদ দিয়ে কিছুটা নিরাপদ WPA/WPA2 ব্যবহার করুন। এটি ইন্টারনেট ব্যবহারে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। ৫. দূরবর্তী স্থান ওয়াইফাই ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে রাউটারের থেকে দূরবর্তী স্থানে স্বভাবতই ইন্টারনেট পৌঁছাতে সমস্যা হবে। এ ক্ষেত্রে রাউটার স্থাপন করতে হবে বাড়ির মাঝামাঝি স্থানে যেন সব স্থান থেকেই ভালোভাবে সিগন্যাল পাওয়া যায়। আপনার ডিজিটাল ডিভাইসগুলোর সবচেয়ে কাছাকাছি স্থানে কোনো বাধা ছাড়া রাউটার রাখার চেষ্টা করুন। বাড়িতে বহু ভারী ফার্নিচার থাকলে সেগুলোর আড়ালে নয় বরং সেগুলোর উপরে রাউটার বসান। এতে বাধামুক্তভাবে রাউটার আপনার ডিভাইসগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবে। রাউটারের সঙ্গে আপনার ডিভাইসের মাঝে দ্রুত যোগাযোগের পথে বহু জিনিসই বাধা সৃষ্টি করতে পারে। এসব বাধার মধ্যে রয়েছে ধাতব দরজা, অ্যালুমিনিয়াম কাঠামো, ওয়াল ইনসুলেশন, পানির ট্যাংক বা অ্যাকুরিয়াম, আয়না, হ্যালোজেন লাইট, গ্লাস ও কংক্রিট। এ ধরনের বাধাগুলো যেখানে সবচেয়ে কম সেখানেই প্রয়োজনীয় যন্ত্র বা রাউটার স্থাপন করুন।

পেইজা (Payza) বাংলাদেশ চালু করলো আন্তর্জাতিক প্রিপেইড মাস্টারকার্ড।

পেইজা (Payza) বাংলাদেশে প্রিপেইড মাস্টারকার্ড চালু করলো

পেইজা (Payza) বাংলাদেশ চালু করলো আন্তর্জাতিক প্রিপেইড মাস্টারকার্ড। অনলাইনে লেনদেন বা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার ক্ষেত্রে পেইজার এ প্রিপেইড কার্ড গ্রাহকের কার্যক্রম প্রক্রিয়া সহজতর করবে।

গতকাল সোমবার (১ আগস্ট ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে প্রতিষ্ঠানটি।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পেইজা আন্তর্জাতিক প্রিপেইড মাস্টারকার্ড অন্যান্য প্রিপেইড ডেবিট কার্ডের চেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যের। কোনো মাসিক বা বাৎসরিক ফি নেই। এটা সহজ এবং সুবিধাজনক।

পেইজা ই-ওয়ালেট থেকে কার্ডে ফান্ড লোড করে যেখানে যেখানে মাস্টার কার্ড ব্যবহার করা যায়, তার প্রায় সবখানেই এই কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করা যাবে। ফেসবুক পেজের প্রমোশন, অ্যাডভারটাইজমেন্টের জন্য পেমেন্ট করা, অনলাইনে কেনাকাটা করা, স্থানীয় রেস্টুরেন্টগুলোতে যেমন- কেএফসি, পিৎজা হাট ইত্যাদিতে বিল পরিশোধ করা, স্থানীয় বড় বড় শপিং মলে পেমেন্ট করা এবং পিওএস মেশিনে এই কার্ড ব্যবহার করা যাবে।

আন্তর্জাতিক ই-কমার্স অথবা অনলাইন শপিং কোম্পানিগুলো যেমন- অ্যামাজন, ইবে, আলিবাবা, নেটফ্লিক্স ইত্যাদিতেও এই কার্ড ব্যবহার করা যাবে। এমনকি গ্রাহক বাংলাদেশের যেকোনো আন্তর্জাতিক মাস্টারকার্ড সমর্থিত এটিএম বুথ থেকেও ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে উপার্জিত টাকা অনায়াসে উত্তোলন করতে পারবেন।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ প্রিপেইড কার্ড ব্যবহার ১০০ ভাগ নিরাপদ এবং সহজ। গ্রাহক যেখানেই যান তার পেইজা কার্ডের ই-ওয়ালেট থেকে ফান্ড নিয়ে ব্যবহার করতে সক্ষম হবেন। এটা ভ্রমণের সময় যেকোনো স্থানে ব্যবহার করতে পারবেন। কার্ডটি হারিয়ে গেলে এটা বাতিল বা পুনরায় তোলা যায় বলে গ্রাহকের ফান্ড সবসময় সুরক্ষিত থাকে।

পেইজা বাংলাদেশের প্রধান বিপণন ও বিক্রয় কর্মকর্তা নাফিস ইহতিশাম বলেন, এই কার্ডের উচ্চ চাহিদা দেখে আমরা খুব আশাবাদী যে এর সফল প্রভাব বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের পাশাপাশি অন্যান্য অনলাইন পেমেন্টের ওপরও থাকবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পেইজার ওয়েবসাইটে (Payza.com) সাইন আপ করে এখনই কার্ড অর্ডারের কথা বলা হয়।

পেইজা বিশ্বের একটি শীর্ষস্থানীয় অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে, যা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদিত দেশের সর্বপ্রথম ই-ওয়ালেট। পেইজা ই-ওয়ালেট স্থানীয় ই-কমার্স ও ফেসবুক-কমার্স, অনলাইন পেমেন্ট, কর্পোরেট লেনদেন, রেমিটেন্স এবং অন্যান্য ই-সেবাগুলো প্রদানে বাংলাদেশে এখন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।