Some great ways to make people happy! – মানুষকে খুশি করার কিছু চমৎকার উপায়!

মানুষকে খুশি করার কিছু চমৎকার উপায়!

১। সালাম – কখনও নিজের বাসায় দারোয়ান কিংবা সিএনজি বা রিকশাওয়ালা মামাকে সালাম দিয়েছো? কখনও বাসার নিচের দোকানের মামাকে সালাম দিয়ে তার কুশলাদি জিজ্ঞেস করেছো? দিয়ে দেখো একবার! দেখবে তুমি তাদের কতটা আপন হয়ে গেছো। আর সালাম দেওয়ার পর ওই মানুষগুলো যে ভুবন ভোলানো প্রাণখোলা হাসিটা ফেরত দেয় সেই হাসিটা তোমার দিন গড়ে দিতে যথেষ্ট। আর এই অমূল্য হাসিটা পেতে কী প্রয়োজন? শুধু তাদেরকে একটা সালাম দেওয়া।

এই সালাম কিন্তু ফ্রি!

২। সম্মান – কথিত আছে, সম্মান পেতে হলে সম্মান দিতে হয়। তাই তুমি যদি সম্মান প্রত্যাশা করো তাহলে সম্মান করতে শেখো। পৃথিবীতে যত প্রতিষ্ঠিত আর সম্মানিত মানুষ আছেন তারা সবাইকে সম্মান করেন। সবার মতামতকে সম্মান দিতে জানেন। আর এই সম্মান দেওয়ার অভ্যাস তোমাকে সবার কাছে প্রিয় করে তোলে।

আর এই সম্মান করতেও কিন্তু অর্থের প্রয়োজন হয় না।

৩৷ স্নেহ – বড়দেরকে যেমন সম্মান করতে হয় তেমনি ছোটদেরকেও স্নেহ করতে হয়। ছোটরা সরল, অবুঝ আর অনুকরণপ্রিয়। ওরা তাই শিখবে যেসব ওদের আশেপাশের বড়রা করে। তাই তুমি যদি ছোটদের স্নেহ করো তাহলে ছোটরাও তাই শিখবে। তারাও তাদের চেয়ে বড়দের সম্মান করবে আর ছোটদের স্নেহ করবে।

আর এই স্নেহ করাতেও খরচাপাতির বালাই নেই।

৪৷ ভালোবাসা – সম্মান আর স্নেহ তো গেলো। এবার আসি ভালোবাসায়। আমাদের কাছে বন্ধুত্বের সম্পর্কের মানেটাই অনেকটা বদলে গেছে। আমরা মনে করি বন্ধু মানেই তাকে তার কোনো একটা দোষ বা ত্রুটি নিয়ে পচানো। বন্ধুত্ব মানেই পচানো। কেউ তোমার বন্ধু হলেই তাকে পচানো জায়েজ। আসলেই কি তাই? এমনটা কি হওয়া উচিত? বন্ধুত্বের সম্পর্ক পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর সম্পর্কগুলোর একটি। তোমার বন্ধু, প্রিয়জন, সহকর্মী আর কাছের মানুষগুলোকে ভালোবাসতে শেখো। তাদেরকে গুরুত্ব দিতে শেখো। তাদের মূল্যায়ন করতে শেখো। এই মানুষগুলো মূল্যবান। এই মানুষগুলো বিশেষ। পরিবারের পর তোমার যে কোনো বিপদের তোমার পাশে কিন্তু এই মানুষগুলোই থাকবে।

তাই তাদেরকে ভালোবাসো। আর এই ভালোবাসায় খরচা নেই।

৫৷ সময় – তুমি একটা মানুষকে অনেক বেশি মূল্যবান কিছু দেবার ক্ষমতা রাখো। এবং সেটাও কোনো প্রকার খরচাপাতি ছাড়াই। হ্যাঁ, আমি বলছি সময়ের কথা। একটা মানুষের কাছে অনেক বেশি মূল্যবান জিনিসগুলোর একটি হলো সময়। তোমার পরিবারকে তোমার কাছের মানুষগুলোকে সময় দাও। তাদের কাছাকাছি থাকো। তাদের সাথে কথা বলো। তাদের কথা শোনো। একসাথে বাইরে খেতে যাও কিংবা বেড়াতে যাও! যে মানুষগুলো তোমাকে ভালোবাসে তাদের জন্যে এইটুকু তো করতেই পারো? তাই না!

সময় দিতে সবসময় পয়সা লাগে না।

৬। সহমর্মিতা – তোমার কাছের কেউ যখন কোনো খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যায় কিংবা কোনো বিপদে পড়ে তখন চেষ্টা করো তার পাশে থাকার। তার কথা শোনার। দেখবে এই খারাপ সময়টা কেটে যাবার পরও ওই মানুষটা তোমাকে মনে রাখবে।

সহমর্মিতায় খরচা নেই।

৭৷ সহযোগিতা – তোমার কাছের কোনো পরিচিত কাউকে কোনো সমস্যায় পড়তে দেখলে চেষ্টা করো তাকে সাহায্য করার। কেউ পড়া বুঝতে কষ্ট করলে তাকে পড়া বুঝিয়ে সাহায্য করো। কেউ মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হলে তাকে সাহস দাও। শহরে কিংবা প্রতিষ্ঠানে কেউ নতুন এলে তাকে সবার সাথে পরিচিত হতে সাহায্য করো।

এই কাজগুলো কিন্তু একদম ফ্রি। উল্টে বিনিময়ে পাবে সবার ভালোবাসা।

তোমার প্রশংসা যদি কারও দিনটাই সুন্দর করে দেয় তাহলে কিন্তু মন্দ হয় না ।

Sales Management Software

আপনি কি আপনার দোকান বা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার জন্য সহজ ও নির্ভুল মাধ্যম খুঁজছেন?

আপনার উত্তর যদি হয় হ্যাঁ

তাহলে একটি সেলস ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার হতে পারে আপনার ব্যবসার সহজ সমাধান।

ব্যবসার একটা গুরুত্ব পূর্ণ উপাদান হল টাকা। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা হাতে কলমে সে টাকার হিসাব রাখতে অভ্যস্ত। আর হাতে কলমে হিসাব রাখতে গিয়ে অনেক সময় লোকসান গুনতে হয়। পৃথিবীর উন্নত সব দেশে ব্যবসার সব হিসাব নিকাশ সফটওয়্যার এর মাধ্যমে রাখে কারন মানুষের ভুল হতে পারে কিন্তু ভাল সফটওয়্যার এর ভুল হতে পারে না।

সেলস ম্যানেজমেন্ট সফটওয়ার হল একটি প্রতিষ্ঠানের আয়/ব্যয়, বিভিন্ন হিসাব-নিকাশ, স্টক ম্যানেজমেন্ট, কর্মচারীদের বেতন/ভাতা, তথ্য এবং বিভিন্ন আর্থিক লেনদেনের হিসাব পরিচালনার একটি মাধ্যম।
এই সফটওয়ারটি ব্যবহারের ফলে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হবে আরো আধুনিক এবং ডিজিটাল ।

সফটওয়্যার দিয়ে কি কি করতে পারবেন ও এতে আপনার কি কি লাভ হবেঃ

1. সফটওয়্যার আপনার মূল্যবান সময় যেমন বাঁচিয়ে দিবে, তেমনি আপনার খরচ অনেক কমিয়ে দিবে।
2. ব্যবসার হিসাব-নিকাশ রক্ষার জন্য রেজিস্টার বুক, ওয়ার্ক অর্ডার বুক, ইনভয়েস বুক, বা অন্যান্য হিসাবের খাতা নিয়ে আর মূল্যবান সময় নষ্ট করার দরকার নেই।
3. আপনার সব হিসাব-নিকাশ রক্ষা করবে সফটওয়্যার। সুতরাং হাতে-কলমে কাজ করতে গিয়ে আপনার যে ভুল হওয়ার আশংকা ছিল, সফটওয়্যার ব্যবহারে তা আর থাকছে না।
4. আপনি যে কোন ক্যাটাগরি অনুসারে আপনার ব্যবসার রিপোর্ট গুলো জানতে পারবেন।
5. কোন প্রোডাক্ট গুলোর এক্সপায়ারি ডেট দ্রুত শেষ হবে তাও আপনি জানতে পারবেন। কাজেই আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন, আপনার কোন প্রোডাক্ট এর স্টক বাড়ানো উচিৎ আর কোন প্রোডাক্ট দ্রুত বিক্রি করে দেয়া উচিৎ।
6. আপনার ব্যবসার গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট গুলো হারিয়ে যাওয়ার কোন ভয় থাকছে না। সবকিছু জমা থাকবে সফটওয়্যারে। চাহিদামত সার্চ দিয়ে মুহূর্তেই বের করে নিন প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট।
7. যে টাকা খরচ করছেন সেই সব টাকার ফিড ব্যাক কেমন।
8. আপনার ইনভেন্টরির কি অবস্থা। সাপ্লাইয়ারদের সাথে লেনদেন এর কি অবস্থা?
9.ব্যবসায়ীক সফটওয়্যার ব্যবহার এর ফলে আপনি যেমন এই ব্যাপারগুলো পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন তেমনি পাশাপাশি আপনি আপনার কর্মপরিকল্পনা ঠিক করতে পারবেন।

বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে আমাদের সকল সফটওয়্যার মোবাইল ফোন, ট্যাব, অ্যান্ড্রয়ডে সেট বা ল্যাপটপে ব্যবহার করা যায়।

বিস্তারিত জানতে
Call & WhatsApp : 01935900933 , 01712007676
www.uttarainfotech.com

What is Branding? ব্র‍্যান্ডিং আর মার্কেটিং কি গুলিয়ে ফেলছি?

ব্র‍্যান্ডিং আর মার্কেটিং কি গুলিয়ে ফেলছি??

=========================

আজ আমাদের একটা সেশন চলছিলো বিজনেস ব্র‍্যান্ডিং এর উপর৷ আমাদের রিসোর্স পার্টিসিপেন্টসিদের জিজ্ঞেস করলেন আপনার বিজনেস ব্র‍্যান্ডিং এর জন্য আপনি কি কি কিরেছেন। প্রায় সব উদ্যোক্তার এক উত্তর – ফেসবুক বুস্টিং অথবা মেলা। আসলেও ব্র‍্যান্ডিং কি তাই???

আমি উদ্যোক্তা নই, কিন্তু তবুও আমার ছোট মাথা বলে এই দুইটা জিনিস পরিপূরক হতে পারে, কিন্তু এক তো অবশ্যই নয়। বাংলাদেশে আরং এখন টপ রিকোয়ার্ড ব্র‍্যান্ড। লাস্ট উইমেন্স ডে তে দেখলাম বেশীরভার অফিসে আরং এর প্রোডাক্ট সহকর্মীদের জন্য উপহার হিসেবে দিয়েছেন অফিস কতৃপক্ষ। কারণ একটাই- ব্র‍্যান্ড। আরং এর লোগো থেকে শুরু করে তাদের প্রত্যেক প্রোডাক্ট এ একটা নিজস্বতা টের পাওয়া যায়। এমনকি এখন তো গিফটের জন্য কেউ র‍্যাপিং পেপার ও কেনেনা। আরং এর ব্যাগটাই এখন গিফট র‍্যাপ করার জন্য বেস্ট। আমার কাজিনের বিয়েতে ঘর ভর্তি আরং এর প্যাকেট। চারদিকে কমলা রঙ এর ছড়াছড়ি। ব্র‍্যান্ড এটাই।

আমার কিছু আরং ফ্রিক বন্ধু আছে। তারা জাস্ট পরনের জামা কিংবা কোন উপহার দেখলেই বলে দিতে পারে এটা আরং এর। ইনফ্যাক্ট আরং এর ফটোশ্যুট এও তাদের একটা আরং ভাইব থাকে। নিলক্ষেতের মোড়ে, কিংবা সাইন্সল্যাবের মাথায় রিক্সার জ্যামে বসে তো বড় মনিটরে আরং এর লাইভ বিজ্ঞাপন একটা ভালো সময় কাটানোর ব্যবস্থা 😃😃।

যাহোক, আমাকে আরং এম্বাসেডর মনে করা কোন দরকার নেই। কথা হচ্ছিল ব্র‍্যান্ড নিয়ে। আমাদের দেশের কজন উদ্যোক্তা তাদের প্রফিটের টাকা থেকে কিছুটা প্রতি মাসের ব্র‍্যান্ডিং এর জন্য বরাদ্দ করেন? কজন সিগনেচার আইটেমগুলো শুধুমাত্র সেলের জন্য না বানিয়ে তার বাইরেও কিছু বানান? আপনার সার্ভিসটির এখন পর্যন্ত কতগুলো রিভিউ আপনার টার্গেট ক্লায়েন্টদের কাছে পৌঁছেছে?? ফেসবুক বুস্টিং আর মেলার মার্কেটিং তো আপনার প্রোডাক্ট বেচবে, কিন্তু আপনার পরিচয় বেচবে কি? আপনার লোগো দেখে কি আপনার প্রোডাক্ট চেনা যায়?? আপনার ট্যাগলাইন কি আমাকে আকর্ষণ করার ক্ষমতা রাখে??? আপনার ট্যাগলাইন, আপনার উদ্যোগের নাম কতজন চেনেন? উদ্যোগের নাম খুব বড়, উচ্চারণ করতে আরাম লাগেনা- তাহলে ব্র‍্যান্ডিং হবে কিভাবে?

আমরা হিউম্যান সাইকোলজি একটা সিস্টেমে সহজে ভরসা করি। যে উদ্যোক্তা এফ কমার্সে লক্ষ লক্ষ টাকা বানাচ্ছেন তার পক্ষে কি একটা ওয়েবসাইট মেইনটেইন করা সম্ভব নয়?? ডেলিভারি ট্র‍্যাক আপডেট দিলে কি আরো একটু ভরসা জেতা যায়না? ফেসবুক বুস্টিং করেন, কিন্তু বেচাকেনা টা কি ই-কমার্স সাইটের সিস্টেম দিয়ে করা যায়না?

আমি সাজগোজে কেনাকাটা করে আরাম পাই। তাদের পুরো ডেলিভারি সিস্টেমটা সুন্দর। একবার ওয়েবসাইট কিংবা এপ দিয়ে অর্ডার করার পর আবার ফোন দিয়ে কনফার্ম করে এবং ইমেইল মেসেজে আপনার প্রোডাক্ট ডেলিভারি স্ট্যাটাস আপডেট দিতে থাকে৷ এগুলোতে কাস্টমারের ভরসার জায়গা টা তৈরী হয়। শুধুমাত্র এফ-কমার্সে ভর করে ব্র‍্যান্ড হবেনা নিশ্চই।

একজন কাস্টমার দিনের ২৪ ঘন্টা ফেসবুকে থাকেননা, তিনি কখনো নিউজপেপারে, কখনো টিভি চ্যানেলে, কখনো ইউটিউবে আবার কখনো পপুলার ওয়েব কন্টেন্ট ঘাটাঘাটি করেন। আউট অফ সাইট, আউট অফ মাইন্ড- ব্রান্ড তো এই নীতিতে তৈরী হয় তাইনা?? দিনের ২৪ঘন্টা ক্লায়েন্টের চোখের সামনে থাকতে হলে টার্গেট অডিয়েন্স সারাদিন কি করেন এই বিষয়ে স্পাইগিরি করতে জানতে হয় একজন উদ্যোক্তার।

ব্রান্ডিং এর জন্য আলাদা ইনভেস্টমেন্ট লাগবে। নতুন নতুন রাস্তা খুজতে হবে। সিগনেচার মুভ উদ্যোগে থাকলে তবেই তো ব্র‍্যান্ড তৈরী হবে। শুধুমাত্র মার্কেটিং একটা ব্র‍্যান্ড তৈরী করতে পারেনা এট লিস্ট এটুকু আমরা সবাই জানি।

আমাদের একটা নতুন কোহর্ট তৈরী হয়েছে যেখানে ৩৭ জন নারী উদ্যোক্তা আছেন। আমার কাছে উদ্যোক্তারা সবসময় একটা আশ্চর্যের জায়গা। একটা চাকরি করে নিজের লাইফের রিস্ক সামলাতে পারিনা, এই নারীরা আরো কত কত মানুষের লাইফের রিস্কের দায়িত্ব নিয়ে উদ্যোগ চালাচ্ছেন। তাদের এই পথচলায় আমরা একটুখানি সাহস জোগাতে চাই৷

Shakhira Afroz Deepa

Rod,Cement,Bricks & Shop/Dokan Management Software

আপনি কি রড,সিমেন্ট,ব্রিক ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার তৈরির কথা ভাবছেন?

এই সফটওয়্যার দিয়ে সহজেই আপনার প্রতিষ্ঠানের সকল প্রকার হিসাব নিকাশ এর তথ্য রাখতে পারবেন।
সফটওয়্যার টি অনলাইন ভিত্তিক হওয়ায় পৃথিবীর যে কোন জায়গায় বসে পরিচালনা করা সম্ভব।

এছাড়াও আমরা বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট ও সফটওয়্যার তৈরি করে থাকি।

সফটওয়্যারে যা যা থাকবেঃ

** ইউজার ফ্রেন্ডলি কন্ট্রোল প্যানেল ।
** ডাইনামিক একটি এডমিন প্যানেল থাকবে, যে কেউ এই প্যানেল এ কাজ করতে পারবে ।
** কাস্টম ডিজাইন
** প্রোডাক্ট আপলোড,এডিট,ডিলিট করা যাবে ।
** ডাইনামিক গ্যালারী পেজ
** সাধারণ এস,ই,ও করা থাকবে ।
** ফেসবুক, টুইটার, লিংকইন্ড, ইউটিউব, গুগল প্লাস ইত্যাদিতে ইন্টিগ্রেশন করা থাকবে ।
** মোবাইল, ট্যাব, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ রেস্পন্সিভ ডিজাইন ।
** বিজনেস ম্যাপ ইন্টিগ্রেশন
** সিকিউরিটি সিস্টেম

বিস্তারিত জানতে
Call & WhatsApp : 01935900933 , 01712007676
www.uttarainfotech.com

How to increase sell – Social Media Marketing Strategy – কিভাবে বিক্রি বাড়াবেন

এখন থেকে সেল পোস্ট ছাড়াই হবে সেল!

আসলে কি এটাও সম্ভব?
বিশ্বাস হচ্ছে না তাইতো?

আরে ভাই সত্যি বলছি, অবশ্যই সম্ভব!
হ্যাঁ, অবশ্যই সম্ভব!
সেই কথাই বলছি,
তাহলে এখন একটু নড়েচড়ে বসে মনোযোগ দিন!

এতো এতো সেল পোস্ট সেল দিচ্ছেন তবু সেল বাড়ছে না?

কি করবেন ভেবে পাচ্ছেন না?

তাহলে এই লেখাটা আপনার জন্য!

পেইজে কিংবা গ্রুপে একের পর এক সেল পোস্ট দিয়েই যাচ্ছেন, কিন্তু খুবই কম সেল, পোস্ট সেভাবে রিচও হয় না?

কারণটা হলো সরাসরি সেল পোস্ট এখন সাধারণ একটি মার্কেটিং ম্যাথড, যার কারণে তা মানুষকে আর সেভাবে আকৃষ্ট করে না!

তাহলে উপায়?
হ্যাঁ, সেই কথাই বলছি, উপায় আছে!
আর তা হলো, সুন্দর কন্টেট! আধুনিক বিজনেসে একটি ভালো কন্টেন্টকে বিজনেসের প্রাণ বলা হয়!

কিন্তু কেমন হওয়া উচিত সেই কন্টেন্ট, তার উপরই আজকের আলোচনা!

আসলে আদর্শ কন্টেন্ট হলো সেটাই যা দিয়ে আপনি আপনার পণ্যের প্রচার কিংবা সেল পোস্ট দিলেন ঠিকই, কিন্তু পাঠক পড়ার সময় তা বুঝতেই পারলো না! ট্রিকসটা এখানেই, পাঠক পড়ার পর বুঝতে পারবে আপনি আপনার পণ্যেকে তার সামনে তুলে ধরলেন, অথচ পাঠকের মনে একটুও বিরক্তি আসলো না। বরং তিনি তৃপ্তই হলেন!

আপনার কন্টেন্ট যেমন হওয়া উচিত-

আপনার কনটেন্ট যেন শুধু উপকার বা মানুষকে তথ্য জানানোর জন্যই যাতে হয়, সেটা মাথায় রাখবেন।

কোন ভাবেই যাতে মনে না হয় যে, এটা দিয়ে আপনি সেল এর লক্ষ্য রাখছেন।
সেলের জন্য পোস্ট লিখছেন, এটা ক্রেতা টের পেলেই আর কিনতে চাইবে না।

তাহলে কিভাবে কনটেন্ট লিখব?
সেল পোস্ট এর ধরন কিন্তু অন্য রকম হয়।
কিন্তু আপনি যদি ইনফরমেশন টাইপ কনটেন্ট এর ভেতরে সেল পোস্টের মিশ্রন ঘটান, তাহলে কনটেন্ট এর মূল উদ্দেশ্যই হবে ব্যাহত।

যেমন ধরেন, আপনি পন্য নিয়ে কোন বৈশিষ্ট্য লিখছেন।
এমন ভাবে লিখবেন, যাতে করে মনে হয় যে, আপনি সেই বিষয়ে অনেক দক্ষ এবং অনেক জেনে তারপর লিখছেন।
এমন ভাবে উপস্থাপন করে তুলে ধরবেন, যাতে সামান্যতম ও না বুঝা যায় যে, আপনি সেল চাচ্ছেন।

চেষ্টা করবেন, পোস্টের মাধ্যমে মানুষকে কিছু শেখাতে।
নিজে যা জানেন, অভিজ্ঞতার আলোকে হোক বা জ্ঞানের আলোকে হোক, সেটাই তুলে ধরুন।

শেষ, আর কিছু আপনাকে করতে হবে না।
বাকিটা মানুষ নিজ থেকে করবে।

সহজ ভাবে বলতে গেলে, পোস্টে আপনি যত বেশী পারেন তথ্য দিন। এটা দরকার, কেন দরকার, কিভাবে উপকার পাবেন, এই গুলি বলেন।
তাহলেই মানুষ প্রথমে ভালো কিছু জানতে পারল। এর পড়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিজ থেকে আপনাকে নক করবে। নক করলে কি বলবেন? ভাই/আপু, নিয়ে নেন, অনেক ভালো পন্য আমার। এভাবে বলবেন?
না। শুধু যে বিষয়ে ক্রেতা জিজ্ঞেস করবেন, শুধু সেটার উত্তর দিবেন। এর বাইরে কিছু বলবেন না।

তাহলে চলুন,
লিখে ফেলুন আপনার আদর্শ কন্টেন্টটি!

আর নিজে লিখতে না পারলে যোগাযোগ করতে পারেন একজন ভালো কন্টেন্ট রাইটারের সাথে!

🍀নোট: এই যে উপরের লেখায়/কন্টেন্ট-এ আমি কিন্তু আমার নিজের পোস্ট দিলাম, আপনারা কিন্তু টেরও পেলেন না! হি হি হি!😊

ধন্যবাদ
ভালো থাকুন ভালো রাখুন!