আইসিটির নতুন উদ্যোগ

Untitled-1

বর্তমান সরকারের এই মেয়াদে ২০১৮ সালের মধ্যেই আইসিটি খাতে রপ্তানি আয় বিলিয়ন ডলারছাড়াবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে গার্মেন্ট খাতের রপ্তানি আয় সবচেয়ে বেশি। সরকার ২০২১ সালের মধ্যে আইসিটি সেক্টরের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। ২০১৮ সালের মধ্যেই আইসিটি খাতে রপ্তানি আয় এক বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। গত ২৮ জুলাই রাজধানীর একটি হোটলে দু’দিনব্যাপী ‘বিপিও সামিট বাংলাদেশ ২০১৬’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কল সেন্টার আউট সোর্সিংয়ের (বাক্য) যৌথ উদ্যোগে এ সামিটের আয়োজন। জয় বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। ২০২১ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হবে। এ জন্য লক্ষ্যও নির্ধারণ করেছে সরকার। আইসিটি খাতকে লক্ষ্য অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। গত ৭ বছরে আইসিটি খাত দেশের অভ্যন্তর ও গ্লোবাল মার্কেটে উল্লেযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। বিপিও খাতের উন্নয়নের দিকনির্দেশনা তুলে ধরে তিনি বলেন, আউটসোর্সিং খাতে বাংলাদেশ অনেক সাফল্য অর্জন করেছে। তবে গ্লোবাল মার্কেটের সঙ্গে প্রতিযোগিতা ধরে রাখতে হলে দেশের অভ্যন্তরীণ মার্কেটগুলোকে উন্নত করতে হবে। অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বিশ্বের যে সব দেশ বিপিও খাতে ভালো করছে তারা দেশের অভ্যন্তরীণ খাতে বিপিও খাতকে শক্তিশালী করেছে। আমাদের মনে রাখতে হবে বিপিও খাতে বিশ্ব বাণিজ্যে টিকে থাকতে হলে অভ্যন্তরীণ মার্কেটে বিপিও খাত আরো শক্তিশালী করতে হবে। পলক আরো বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করছে, যার মধ্যে শুধু গার্সেন্টস খাত থেকে ২৮ বিলিয়ন ডলার। রপ্তানি বাণিজ্য থেকে ১ বিলিয়ন ডলার আয় করার মতো আর কোনো সেক্টর নেই। আমরা সেই সুযোগটি নিতে চাই। ২০২১ সালের মধ্যে আইসিটি খাত থেকে ৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে এর মধ্যে বিপিও থেকে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। দু’দিনব্যাপী বিপিও সামিটে ১২টি সেমিনার ও ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হবে। সমাপনী দিনে দেশের বিপিও খাতের সফল উদ্যোক্তাকে পুরস্কৃত করা হবে। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন আন্তর্জাতিক টেলিকমিউকেশন সংস্থার মহাপরিচালক হাওলিন ঝাও, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ইমরান আহমেদ, বিটিআরসির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, বাক্যের সভাপতি আহমাদুল হক প্রমুখ।

ভর্তি এবং প্রশিক্ষণ ফি:
আমাদের আপকামিং ব্যাচটির ক্লাশ হবে সপ্তাহে ০৩ দিন । ৩ মাসের প্রশিক্ষণ এবং এক মাসের রিয়েল লাইফ প্রজেক্ট সহ মোট প্রশিক্ষন ফি : ১৫,৫০০/-.টাকা।
আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,
৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),
সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।
হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন – (৩য় তলা),
(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),
চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।
হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩

0 replies

Leave a Reply

Want to join the discussion?
Feel free to contribute!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *